কধুরখীল ইউনিয়ন “নামকরন” এর ইতিহাস :
যে কোন স্থানের একটা নির্দিষ্ট নাম আছে এবং তা কোন একটা কারণে হয়,বা এর পেছনে একটা ইতিহাস থাকে। আমরা মুরব্বীদের কাছে শুনেছিলাম কধুরখীলের ইতিহাস বহু আগে মিলন মন্দিরে হতো রাস উৎসব , ঐ রাস উৎসবটা হতো তখন ১০/১৫ দিন ব্যাপি ঐ উৎসবে হতো তখন জনবহুল ঝাঁপি, দুর পাল্লা থেকে আসতো লোকজন রাস উৎসবের টানে লোকজন শ্রোতা মুগ্ধ হতেন পাঁচ মিশালী গানে । ঐ উৎসবে আসছিলেন তখন উচ্ছ পদস্থ কিছু লোক,হাঁটতে হাঁটতে বেহাল দশায়,’ বলে তাঁরা অবুক-রে অবুক । তখনকার যুগে ছিলনা কোন যানবাহনের ব্যবস্থা বহু ক্রোশ হাটঁতে হতো দীর্ঘতম রাস্তা হাটঁতে হাটঁতে ক্লান্ত মনে রুদ্ধনিঃশ্বাসে বলে তারা - রাস উৎসবে পৌঁছবো আমরা আর কন্দুর গেলে । পাছে একজন পথচারী পেয়ে তাকে তাঁরা বলে রাস উৎসবটাই যেতে ভাইরে আর কতদুর খিল? লোকটা বলে, দুর নয় আর আছে সামান্য খিল, ঐ দেখা যায় পাড়াটার পরে বড়ো একটা বিল । সেই থেকে নামকরণ হয়, আমাদের কধুরখীল। =আবুল বশর(উদ্বোক্তা) ০১৮২৫-১২৩৪১১
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS