চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী উপজেলাধীণ 1নং কধুরখীল ইউনিয়ন। এই কধুরখীল ইউনিয়নেরপশ্চিমে শেষ ভাগে কর্নফুলি নদী। বঙ্গোপসাগরের বিধৌত এই কর্নপুলি নদীটির কধুরখীল এর পশ্চিমের শেষ ভাগে বয়ে গেছে। এই নদীর পশ্চিমে চট্টগ্রাম শহর পুর্ব এলাকার লোকেরা শহরে আসা যাওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা হয়েছে। বোয়ালখালী তথা দক্ষিন চট্টগ্রামের জন্য আসা-যাওয়ার চরম ভোগান্তি হতো। বলতে গেলে এই নদীটির পারাপারের জন্য দুঃখ খ্যাত ছিল। ১৯১৪ সনে প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের সময় বার্মা ফ্রন্টের সেণ্য সমেত আসা-যাওয়র ক্ষেত্রে চরম সমস্যা ছিল। এই সমস্যা নিরসনে বার্মা ফ্রন্টে সেন্য পরিচালনার জন্য এই কর্নফুলী নদীতে ব্রীজ নির্মান করা অতীব জরুরী বলে মনে করেন মর্মে,, তখনকার সময় অথাৎ ১৯৩০ সনে ব্রুনিক এন্ড কোম্পানী ব্রিজ বিল্ডার্স হাওড়া নামক প্রতিষ্টান এই ব্রিজটি নির্মান করেন। তখন কার সময়ে তাহারা মূলতঃ ট্রেন চলাচলের জন্য এই ব্রিজটি নির্মান করেছিলেন। পরে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে পূনরায় বার্মা ফ্রন্টের যুদ্ধে মোটর যান চলাচলের জন্য ডেক বসানো হয়েছিল। যুদ্ধ সমাপ্তির পর দেশ খন্ডের পর এই ডেক তুলে ফেলা হয়। পরবর্তিতে ১৯৫৮ সনে এই ব্রিজ দিয়ে সব রকমের যান বাহন চলাচলের যোগ্য করে তুলা হয় । এই ব্রিজটিতে রয়েছে 2টি এব্যাট মেন্ট,৬টি ব্রিক পিলার,১২ টি ষ্টিল পিলার ও ১৯টি স্প্যান।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস